বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪
Online Edition

নবেম্বর মাসে রাজনৈতিক সন্ত্রাস

মুহাম্মদ ওয়াছিয়ার রহমান : ॥ তিন ॥  ১৯ নবেম্বর কুমিল্লায় ৯ বিএনপি নেতা-কর্মী আদালতে হাজির হয়ে জামিনের আবেদন করলে আদালত তাদের জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠায়। কারাগারে যাওয়া নেতা-কর্মীরা হলো- মহানগর ঐক্যসংহতি পরিষদ সাধারণ সম্পাদক আবুল বাশার, আমান উল্লাহ, মোঃ আবুল বাশার, জাফর আহমেদ, কবির আহমেদ, জাকির হোসেন, শাহজান মোল্লা ও ভিপি আব্দুল্লাহ্। মেহেরপুরে মুজিবনগর উপজেলা বিএনপি সভাপতি ও উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান আমিরুল ইসলাম আদালতে হাজির হয়ে জামিনের আবেদন করলে আদালত তাকে কারাগারে পাঠায়। ২০ নবেম্বর ঢাকায় বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য ও সাবেক মন্ত্রী ব্যারিষ্টার রফিকুল ইসলাম মিয়াকে একটি আদালত দুদকে সম্পদ বিবরণী জমা না দেয়ায় ৩ বছরের বিনাশ্রম কারাদন্ড দেয়। পরে ডিবি পুলিশ তাকে আটক করে। নারায়নগঞ্জ জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক মামুন মাহমুদকে জেল গেট থেকে ফের আটক করে পুলিশ। 

২৮ নবেম্বর ঢাকার একটি আদালত দুদকের মামলায় বিএনপি নেতা ও সাবেক ঢাকার মেয়র সাদেক হোসেন খোকাকে ১০ বছরের কারাদন্ড ও ২০ লাখ টাকা জরিমানা করে। শেরপুর জেলার শ্রীবর্দী উপজেলা বিএনপির যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক ও কুড়িকাহনিয়া ইউপি চেয়ারম্যান নূরে আলমকে আটক করে পুলিশ। এ সময় তার কাছ থেকে ৫৭ পিস ইয়াবা ও ৫ বোতল ফেনসিডিল আটক করে। ২৯ নবেম্বর মাগুরায় বিএনপি মনোনয়ন প্রত্যাশী মনোয়ার হোসেন খান আদালতে হাজির হয়ে জামিনের আবেদন করলে আদালত তার জামিন নামঞ্জুর করে জেল হাজতে পাঠায়। শেরপুরের শ্রীবরদীতে উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ও উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আব্দুল্লাহ আল-মামুন দুলালকে আটক করে পুলিশ। 

ছাত্র দল : ৩ নবেম্বর টাঙ্গাইলের সখিপুর থেকে ছাত্রদল পৌর সভাপতি মোর্শেদ আলম সুমন ও কর্মী রিপন আহমেদকে আটক করে পুলিশ। ৮ নবেম্বর বরিশাল মহানগরী থেকে ছাত্রদল কেন্দ্রীয় ২ নেতাকে ডিবি পুলিশ আটক করে। ১৪ নবেম্বর ঢাকার জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রদল সাধারণ সম্পাদক আব্দুর রহমান সৈকতকে পুলিশ আটক করে। ১৯ নবেম্বর সিলেট মহানগর ছাত্রদল নেতা রাজু হত্যা মামলায় দলীয় ৯ নেতা-কর্মী আদালতে হাজির হয়ে জামিনের আবেদন করলে আদালত তাদের জামিন নামঞ্জুর করে জেল হাজতে পাঠায়। হাজতে যাওয়া নেতা-কর্মীরা হলো- নয়ন, মোস্তাফিজুর রহমান, আরাফাত আহমেদ, এনামুল হক, ফরহাদ আহমেদ, জুনিয়র নজরুল, একরামুল হক, মামুন আহমেদ ও আফজাল আহমেদ। ২০ নবেম্বর ঢাকার পল্টন হামলা মামলায় ছাত্রদল ৬ নেতা-কর্মীকে আটক করে পুলিশ। আটককৃতরা হলো- হোসেন আলী, আব্বাস আলী, উজ্জ্বল, মাহবুব, আশরাফুল ইসলাম ও সোহাগ। ২১ নবেম্বর ফেনী শহর থেকে জেলা ছাত্রদল সহ-সভাপতি মিজানুর রহমান রাসেলকে ছাত্রলীগ-যুবলীগ ধরে পুলিশে দেয়। ২৭ নবেম্বর নাটোরের সিংড়ায় ছাত্রদল ডাহিয়া ইউনিয়ন সভাপতি পদপ্রার্থী কাজী হারুন-অর-রশীদকে আটক করে। পরে পুলিশ তার দেয়া তথ্য মতে ভাদাই ব্রিজের পাশে ঝোপ থেকে ১টি পাইপ গান, ১টি হাঁসুয়া ও ২ রাউন্ড গুলি উদ্ধার করে। 

যুব দল : ৩ নবেম্বর ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আশুগঞ্জ যুবদল নেতা শ্যামল খানকে পূর্ব বাজার তার আড়ৎ থেকে পুলিশ তাকে আটক করে। ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইল থেকে পুলিশ যুবদল উপজেলা সাংগঠনিক সম্পাদক রানা আহমেদ জিল্লুকে স্বল্পনোয়াগাঁও গ্রামের নিজ বাড়ী থেকে আটক করে। ৯ নবেম্বর নারায়নগঞ্জ মহানগর যুবদল নেতা সরকার আলমকে আটক করে পুলিশ। ১০ নবেম্বর ফরিদপুরের নগরকান্দা পুলিশ যুবদল সভাপতি আলিমুজ্জামানকে আটক করে। ১৭ নবেম্বর রাজশাহীর বাঘায় ফেসবুকে প্রধানমন্ত্রীর বিকৃত ছবি পোষ্ট করায় উত্তর গাঁওপাড়া গ্রামের যুবদল কর্মী স্বপন আলীকে পুলিশ আটক করে। ১৯ নবেম্বর কুমিল্লার লাঙ্গলকোট থেকে যুবদল উপজেলা সভাপতি আনোয়ার হোসেন ছোট নয়নকে আটক করে র‌্যাব-১১।

জামায়াত : ১ নবেম্বর কুমিল্লার চৌদ্দগ্রাম থেকে ৯ জামায়াত-শিবির নেতা-কর্মী আটক করে পুলিশ। আটককৃতরা হলো- ধনুসাড়া গ্রামের আব্দুর রহীম, সাইফুল ইসলাম, মাহমুদুল হাসান, খোরশেদ, আকদিয়ার আমির হোসেন, ময়ুরপুরের শহীদুল ইসলাম, খাটরার নূরুল হুদা, চাপাচৌ গ্রামের রাজু ও আল হেলাল বাবু। রাজশাহীর তানোর থেকে উপজেলা পরিষদ ভাইস-চেয়ারম্যান ও জামায়াত নেতা আব্দুর রহীমকে পুলিশ পরিষদ চত্ত্বর থেকে আটক করে। দিনাজপুর জেলার বিরামপুর নবাবগঞ্জ থেকে ৪ জামায়াত নেতা-কর্মীকে আটক করে পুলিশ। আটককৃতরা হলো- নবাবগঞ্জে গরিবপাড়ার নওশের আলী, হরিপুর থেকে মিজানুর রহমান, দারিয়া গ্রামের বেলাল হোসেন ও বিরামপুরের বোরহানুল ইসলাম বিদ্যুৎ। সাতক্ষীরা জেলার বিভিন্ন স্থান থেকে পুলিশ জামায়াত-শিবিরের ২৮ নেতা-কর্মীকে আটক করে। দিনাজপুর সদর থানা পুলিশ জেলা জামায়াত আমীর মাওলানা আব্দুল হাকিমকে হাজীপাড়া মহল্লা থেকে আটক করে। টাঙ্গাইলের গোপালপুর থেকে উপজেলা জামায়াতের সাবেক সেক্রেটারি রফিকুল ইসলাম বাদশাকে নিজ এলাকা থেকে পুলিশ আটক করে। ২ নবেম্বর মেহেরপুর সদর থেকে জেলা জামায়াত সেক্রেটারি ও সদর উপজেলা পরিষদ ভাইস-চেয়ারম্যান জারজিস হোসাইনকে তার বাড়ীর সামনে থেকে ডিবি পুলিশ আটক করে। 

৪ নবেম্বর ঝিনাইদাহের কোটচাঁদপুর থেকে উপজেলা পরিষদ ভাইস-চেয়ারম্যান ও জামায়াত নেতা মোয়াবিয়া হোসেনকে জেল গেট থেকে বের হওয়ার সময় পুনরায় আটক করে পুলিশ। একই দিন পুলিশ জামায়াতের নূর ইসলাম, মাওলানা আতিয়ার রহমান, মাকসুদুর রহমান, সা’দ আহমেদ, সিরাজুল ইসলাম ও আব্দুস সুবহানকে আটক করে। খুলনার ফুলতলা থেকে জামায়াতের ৭ নেতা-কর্মীকে পুলিশ আটক করে। আটককৃতরা হলো- গাড়াখোলা গ্রামের গাজী আব্দুস সালাম, পিপরাইল গ্রামের আনোয়ারুল ইসলাম, আলকা গ্রামের আব্দুর রহীম, ঢাকুরিয়া গ্রামের মহর আলী মোল্যা, নাউদাড়ি গ্রামের মিজানুর রহমান সরদার, দক্ষিণডিহি গ্রামের শেখ শাহাদাৎ হোসেন ও মিজানুর রহমান টুটুল। নেত্রকোনা মডেল থানা পুলিশ জামায়াত নেতা দরুণ বালী গ্রামের নাছির উদ্দিনকে আটক করে। কুমিল্লার চৌদ্দগ্রাম উপজেলার খাটরা গ্রামের জামায়াত কর্মী শাহজালাল শেখ ও শিবির কর্মী ইমরান হোসেন রিফাতকে গায়েবী মামলায় আটক করে পুলিশ। ৫ নবেম্বর গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ উপজেলার ধোপাডাঙ্গা গ্রামের রেজাউল করীম, সাবদুল ইসলাম, মোস্তাফিজুর রহমান ও ইদ্রিস আলীকে তাদের নিজ নিজ বাড়ী থেকে পুলিশ আটক করে। গাজীপুর সিটি করপোরেশনের ৪৯নং ওয়ার্ড জামায়াত সভাপতি ডাঃ তাজুল ইসলাম ও জামায়াত নেতা আতিকুল ইসলাম মুকুলকে আটক করে পুলিশ। 

৬ নবেম্বর দিনাজপুরের কাহারোল থেকে উপজেলা পরিষদ ভাইস-চেয়ারম্যান ও জামায়াত নেতা আব্দুল গণি মাষ্টার এবং আলীহাট ইউনিয়ন জামায়াত সেক্রেটারী আব্দুল মান্নানসহ ৩ জনকে আটক করে পুলিশ। ৭ নবেম্বর রাজশাহীর পুঠিয়া থেকে পুলিশ জিউপাড়া জামায়াত নেতা ও ইউপি চেয়ারম্যান রুহুল আমিন সরকারকে আটক করে। গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ থেকে ২ জামায়াত কর্মীকে পুলিশ আটক করে। রাজশাহীর তানোর থেকে পুলিশ মুন্ডমালা পৌর জামায়াত নেতা অধ্যাপক আনিসুর রহমানকে আটক করে। টাঙ্গাইলের ভূয়াপুর থেকে পুলিশ সার পলশিয়া গ্রামের জামায়াতের জয়নাল আবেদীন, মেজবাহ উদ্দিন মিশু ও সোহাগকে আটক করে। ৮ নবেম্বর নাটোরের বড়াইগ্রাম-গুরুদাসপুর আসনের এমপি মনোনয়ন প্রত্যাশী ও জামায়াত নেতা অধ্যক্ষ দেলোয়ার হোসেনসহ ৩ জনকে পুলিশ আটক করে। গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ থেকে পুলিশ উপজেলা পরিষদ ভাইস-চেয়ারম্যান ও জামায়াত নেতা অধ্যাপক আবু সোলায়মান সরকারকে আটক করে। 

১০ নবেম্বর গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ থেকে জামায়াত নেতা ও রামজীবন ইউনিয়ন চেয়ারম্যান মিজানুর রহমানকে তার বাড়ী থেকে পুলিশ আটক করে। বগুড়া থেকে ৬ জামায়াত নেতা-কর্মীকে আটক করে পুলিশ। যশোরের ঝিকরগাছায় জামায়াত নেতা ও নাভারণ ইউনিয়ন পরিষদ সাবেক চেয়ারম্যান জিয়াউল হককে পুলিশ করীম আলী এলাকা থেকে আটক করে। ফেনীর ছাগলনাইয়া কলেজ রোড থেকে জামায়াত কর্মী নূরুল ইসলাম সুমনকে আটক করে পুলিশ। ১২ নবেম্বর মেহেরপুর জেলার মুজিবনগরে জেলা জামায়াতের আমীর মাওলানা তাজ উদ্দিনকে কেদারগঞ্জ বাজার থেকে আটক করে পুলিশ। ১৩ নবেম্বর মহানগর জামায়াতের নায়েবে আমীর মঞ্জুরুল ইসলাম ভূঁইয়াসহ ৬ নেতাকে পুলিশ আটক করে। ১৪ নবেম্বর বগুড়ার কাহালু পৌর জামায়াত আমীর অধ্যক্ষ জহুরুল ইসলাম বাদশাকে ডিবি পুলিশ আটক করলেও তা স্বীকার করে নাই। ১৫ নবেম্বর রাজশাহী জেলার বিভিন্ন স্থান থেকে পুলিশ জামায়াতের ৩ নেতা-কর্মীকে আটক করে। আটককৃতরা হলো- বাগমারা উপজেলা জামায়াত আমীর সিরাজ উদ্দিন প্রামানিক, বাঘা পৌর জামায়াত আমীর অধ্যাপক সাইফুল ইসলাম ও কর্মী সিরাজুল ইসলাম। সিরাজগঞ্জ জেলা জামায়াতের আমীর মাওলানা শাহীনুল আলম, শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের জেলা সহ-সভাপতি মাওলানা মকবুল হোসেন ও ধুকুরিয়া ইউনিয়ন জামায়াত আমীর মাওলানা সানোয়ার হোসেনকে আটক করে পুলিশ। 

১৭ নবেম্বর সিরাজগঞ্জ জেলার বেলকুচি উপজেলা জামায়াত আমীর মাওলানা নূরুন নবী ও ১৮ নবেম্বর উল্লাপাড়ার পূর্ণিমাগাঁতী ইউনিয়ন জামায়াত সভাপতি মাওলানা জহুরুল ইসলামকে পুলিশ আটক করে। 

১৮ নবেম্বর চট্টগ্রাম মহানগরী জামায়াতের নায়েবে আমীর আফছার উদ্দিন চৌধুরীকে চকবাজার এলাকা থেকে পুলিশ আটক করে। সিলেটের কানাইঘাট থেকে জামায়াত-শিবিরের ৬ নেতা-কর্মী আটক। আটককৃতরা হলো- শিবির নেতা শাকির আহমেদ, শাহজাহান সাহেদ, জামায়াত কর্র্মী মোহাম্মদ আলী, আজমল শেখ, শিব্বির আহমেদ ও সিদ্দিক আহমেদ। ২০ নবেম্বর গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ও জেলা জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি মাজেদুর রহমানকে পুলিশ আটক করে। কুমিল্লা চৌদ্দগ্রামের মুন্সিরহাট ইউনিয়ন দক্ষিণ শাখা জামায়াত আমীর হাফেজ বদিউল আলমকে পুলিশ মুন্সিরহাট বাজার থেকে আটক করে। ২২ নবেম্বর মাগুরার শালিখা পুলিশ উপজেলা জামায়াত আমীরসহ ৩ জনকে আটক করে। যশোরের মনিরামপুর পুলিশ উপজেলা পরিষদ ভাইস-চেয়ারম্যান ও জামায়াত নেতা অধ্যাপক ফজলুল হককে আটক করে। সিলেট জেলার গোলাপগঞ্জ থেকে পৌর জামায়াত আমীর সৈয়দ নাছির উদ্দিন, ইউপি জামায়াত আমীর জমির উদ্দিন ও উপজেলা পশ্চিম শাখা শিবির সভাপতি এমদাদুল ইসলামকে পুলিশ আটক করে। 

২৪ নবেম্বর ঢাকায় জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল ডাঃ শফিকুর রহমান অভিযোগ করেন যে, পুলিশ নির্বাচন কমিশনের নির্দেশনা উপেক্ষা করে মিরপুর থেকে জাহানারা বেগম, তাসলিমা খন্দকার, হালিমা খাতুন, আব্দুল মুগনী, তৌফিক হোসেন প্রিন্স, ওয়াহিদুর রহমান স্বপন ও রফিকুল ইসলামসহ অনেক জামায়াত-শিবির নেতা-কর্মীকে আটক করে। বগুড়ার শেরপুর পুলিশ খামারকান্দি ছুতারপাড়া গ্রাম থেকে জামায়াত কর্মী আব্দুস সামাদ, মোখলেসুর রহমান ও রণবীরবালা গ্রামের রায়হানকে আটক করে। ২৫ নবেম্বর ঝিনাইদাহের মহেশপুর উপজেলা জামায়াতের নায়েবে আমীর ও নাটিমা ইউপি চেয়ারম্যান ফকির আহমেদকে পুলিশ তার বাড়ী থেকে আটক করে। সিলেট মহানগর পুলিশ জামায়াতের সাবেক মহানগরী সেক্রেটারী সিরাজুল ইসলাম শাহীন, মহানগর সাবেক শিবির সভাপতি আনোয়ারুল ওয়াদুদ টিপু, সদরুল আমীন ও আব্দুস সামাদ রনি দীর্ঘদিন প্রবাসে থেকেও কোতোয়ালী থানার ২৫(১১)১৮ নম্বর মামলায় আসামী। এ গায়েবী মামলায় সিলেট মহানগর জামায়াত আমীর এ্যাডঃ এহসানুল মাহবুব জুবায়ের, হাফেজ আব্দুল হাই হারুন ও ফখরুল ইসলামসহ ৭৭ নেতা-কর্মীকে আসামী করাসহ এবং ১ জনকে আটক করে। ২৮ নবেম্বর লালমনিরহাট জেলা জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি হাফেজ শাহ আলমকে আটক করে আদিতমারী থানা পুলিশ। ২৯ নবেম্বর ঢাকার পল্টন এলাকা থেকে ডিবি পুলিশ হাতিরঝিল থানা জামায়াত সেক্রেটারী রুহুল আমিনকে আটক করে। পুলিশ বিষয়টি অস্বীকার করলেও সিসিটিভিতে আটকের দৃশ্য দেখা যায়।

অনলাইন আপডেট

আর্কাইভ