শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪
Online Edition

সিকৃবিতে দিনব্যাপী সেমিনার

বাংলাদেশে প্রায় ২৯৭ জাতের মাছ রয়েছে। এখনও সিলেট অঞ্চলে কিছু নতুন মাছ আছে যেগুলো সনাক্ত করা প্রয়োজন। এ অঞ্চলে অনেক নদী-নালা, হাওর ও বিল রয়েছে। এখানে জীববৈচিত্র ধরে রাখার জন্য বিলুপ্ত মাছের ব্রিডিং করে নদী-নালা, খালে-বিলে ছাড়তে হবে। মাছে-ভাতে বাঙালি এই স্লোগানকে ধরে সামনের দিকে এগিয়ে যেতে হলে সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের মাৎস্যবিজ্ঞান অনুষদের সকলকেই আন্তরিকভাবে কাজ করতে হবে। গত শনিবার সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের মাৎস্যবিজ্ঞান অনুষদের কনফারেন্স রুমে “ঐরংঃড়ৎু ড়ভ ঋরংয উড়পঁসবহঃধঃরড়হ রহ ইধহমষধফবংয” শীর্ষক  সেমিনারে আলোচকবৃন্দ এসব কথা বলেন। উক্ত সেমিনারে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন  বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ফিস বায়োলজি ও জেনেটিক্স বিভাগের প্রফেসর ড. মোস্তফা আলী রেজা হোসেন। মাৎস্যচাষ বিভাগের সহকারী অধ্যাপক তন্বী দে এর সঞ্চালনায় এবং মাৎস্যবিজ্ঞান অনুষদীয় ডিন  প্রফেসর ড. মোহাঃ তরিকুল আলম এর সভাপতিত্বে  সেমিনারে বক্তব্য রাখেন ডিন কাউন্সিলের আহবায়ক  প্রফেসর ড. মো: আবুল কাশেম, প্রক্টর প্রফেসর ড. মৃত্যুঞ্জয় কুন্ড, পরিচালক (সাউরেস) প্রফেসর ড. মো: শহীদুল ইসলাম। সেমিনারে আলোচকবৃন্দ বলেন, সকলের ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় বাংলাদেশের বিলুপ্ত মাছ আবারও বিভিন্ন নদী নালায় দেখা যাবে। এজন্য সকলকেই নিজ নিজ অবস্থান থেকে কাজ করতে হবে। দিনব্যাপী সেমিনারে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন অনুষদীয় ডিন, শিক্ষকবৃন্দ এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের মাৎস্যবিজ্ঞান অনুষদের এম.এস. পর্যায়ে অধ্যয়নরত ছাত্র-ছাত্রীরা অংশগ্রহণ করেন।

অনলাইন আপডেট

আর্কাইভ